আসরেই বড় স্বপ্ন নিয়ে পাড়ি দেয় বাংলাদেশ সেমিফাইনালে চোখ হাথুরুর

বৈশ্বিক যেকোনো আসরেই বড় স্বপ্ন নিয়ে পাড়ি দেয় বাংলাদেশ। আর প্রতিবারই হতাশার বিষাদে শেষ হয় লাল-সবুজের প্রতিনিধিদের সেই স্বপ্ন। তবে ভারতে অনুষ্ঠেয় আইসিসি ওয়ানডে বিশ্বকাপের ১৩তম আসরে সাকিব আল হাসানের দলের কাছে চাহিদাটা একটু বেশিই। অভিজ্ঞতা ও তারুণ্যের মিশ্রণে সাজানো এই দল এবার ভালো করবে, এমন প্রত্যাশায় বিভোর টাইগার ক্রীড়াপ্রেমিরা ভক্ত-সমর্থকদের পাশাপাশি বেশ কয়েকজন

ক্রিকেটারও নিজেদের সেমিফাইনালে খেলার সামর্থ্যের বিষয়ে আভাস দিয়েছেন। এবার লাল-সবুজের প্রধান কোচ চণ্ডিকা হাথুরুসিংহের মুখেও সেমিফাইনাল বৃত্তান্ত।
আফগানিস্তানের বিপক্ষে মাঠে নামার আগে শুক্রবার (৭ অক্টোবর) ম্যাচ পূর্ববর্তী সংবাদ সম্মেলনে হাথুরুর ভাষ্য, আমরা সবাই

বিশ্বকাপ জিততে চাই। আপনি আমাকে যখন সঠিকভাবে জিজ্ঞেস করেছেন, সত্যিকারার্থে কেমন সুযোগ আছে? তাহলে বলব, যদি আমরা চার থেকে পাঁচটা ম্যাচ জিততে পারি, তাহলে সেমিফাইনাল বা নক-আউট স্টেজে খেলতে পারবো। এটি আমাদের প্রথম লক্ষ্য। এই জিনিসটা করার জন্য আমাদের যথেষ্ট ভালো দল আছে।

প্রথমে আমাদের সেমিফাইনালে যেতে হবে লঙ্কান এই ওস্তাদ আরও যোগ করেন, মানুষ স্বপ্ন দেখতে পারে এবং নির্দিষ্ট লক্ষ্য থাকতে পারে। এটাও একই ব্যাপার। আপনি চেষ্টা করছেন যেন বিশ্বকাপ ভালো যায়, ম্যাচ জিততে পারে। একটু আগেই বলেছি আমাদের লক্ষ্য সেমিফাইনালে যাওয়া। এটা স্বপ্ন হতে পারে বা লক্ষ্য, তাতে কিছু যায়-আসে না এদিকে টাইগারদের এবারের বিশ্বকাপ স্কোয়াডে আছেন ২০২০ অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপজয়ী ৪ ক্রিকেটার।

এই ক্রিকেটারদের মধ্যে আলাদা করে এনার্জি দেখছেন টাইগারদের কড়া এই হেডমাস্টার। হাথুরুর মন্তব্য, আমাদের মনে হয় চার থেকে পাঁচজন ক্রিকেটার আছে ওই (যুব বিশ্বকাপ) বিশ্বকাপ থেকে। তারা কিছু ইতিবাচক জিনিস নিয়ে আসবে দলে।

কারণ, অতীতেও তারা এটা করেছে, তাদের অনেক এনার্জি আছে। পুরো দল এমনকি আমার স্টাফদের নিয়েও আমি রোমাঞ্চিত। কারণ, বিশ্বকাপ চার বছরে একবার আসে। এটা আইসিসির ক্যালেন্ডারের অন্যতম বড় টুর্নামেন্ট। আমাদের বড় প্রত্যাশা আছে