কাস্টমসের স্বর্ণ চুরিতে জড়িতরা শনাক্ত, যে কোনো সময় গ্রেফতার

হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের ঢাকা কাস্টম হাউজের নিজস্ব গুদাম থেকে গায়েব করা সোনার বেশিরভাগই বিক্রি হয়েছে রাজধানীর বায়তুল মোকাররম ও তাঁতীবাজারের বিভিন্ন স্বর্ণের দোকানে।

কাস্টম হাউজের সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তা সাইদুল ইসলাম শাহেদ, শহিদুল ইসলাম এবং সিপাহি নিয়ামত হাওলাদার গুদাম থেকে সরানো ওই সব স্বর্ণ তাঁতীবাজারের দুই ব্যবসায়ীর মাধ্যমে বিক্রি করেছেন। আর টাকার ভাগ পেয়েছেন কাস্টম হাউজের অনেক কর্মকর্তাই। তদন্তসংশ্লিষ্ট একটি সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে সংশ্লিষ্ট সূত্র বলছে, চোরাই সোনা কেনা অন্তত সাত স্বর্ণ ব্যবসায়ী

আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর নজরদারিতে রয়েছেন। তাদের যে কোনো সময় গ্রেফতার করা হতে পারে
প্রসঙ্গে জানতে চাইলে বিমানবন্দর থানার পরিদর্শক মো. খোরশেদ আলম বলেন, ‘সন্দেহভাজনদের হেফাজতে নিয়ে তাৎক্ষণিক জিজ্ঞাসাবাদে জানা গেছে, ঢাকা কাস্টম হাউজের বেশ কয়েকজন এই সোনা চুরির সঙ্গে জড়িত। আমরা মামলা তদন্ত করে অনেকটা এগিয়েছিলাম। এখন ডিবি তদন্ত করবে। সুত্র: যুগান্তর

সোনা গায়েবের ঘটনায় বিমানবন্দর থানায় হওয়া মামলাটি গত মঙ্গলবার ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশে (ডিবি) যাওয়ার পর থানা হেফাজতে থাকা কাস্টমসের চার কর্মকর্তা ও চার সিপাহিকে ডিবির কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। ডিবি উত্তরা বিভাগের অতিরিক্ত উপকমিশনার বদরুজ্জামান জিল্লু বলেন, ‘থানা হেফাজতে থাকা আটজনকে আমাদের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। তাদের জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। এখনো কাউকেই গ্রেফতার দেখানো হয়নি