
যেভাবে নিয়মে আপনি খাবেন যেভাবে রসুন খেলে ৩ গুণ বেড়ে যায় পুরুষের শারী’রিক স’ক্ষমতা পায় তাহলে আসুন যেনে নেই! অনেকের দেখা যায় অতিরিক্ত মাত্রায় শারী’রিক মেলামেশা করার ফলে শু’ক্র সল্পতা দেখা দেয় অর্থাৎ শু’ক্রাণুর মাত্রা কমে যায় এবং বী’র্য পা’তলা হয়ে যায়।
আপনার শরী’ররে যদি শু’ক্রাণুর মাত্রা কমে যায় তবে আপনি অনেক সময় সন্তান জন্ম দিতে অ’ক্ষম হতে পারেন। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তথ্যমতে, প্রতি মিলিলিটার শু’ক্রাণুতে ২০ মিলিয়নের কম স্পা’র্ম থাকলে যেকোনো পুরু’ষ অনু’র্বর হতে পারেন।
বাজে খাদ্যাভ্যাস, ধূ’মপান, অ্যাল’কোহল, অনিয়’ন্ত্রিত জীবন, ব্যায়ামে অনীহা প্রভৃতি কারণে দিন দিন অনুর্বরতা বাড়ছে। এক্ষেত্রে বিশেষ সহায়ক মসলা রসুন। কেননা সুস্থ বী’র্য তৈরিতে রসুনের জুড়ি মেলা ভার। যৌ’ন অ’ক্ষমতার ক্ষেত্রে রসুন খুব ভালো ফল দিয়ে থাকে৷
রসুন কে ‘গরীবের পে’নিসিলিন’ বলা হয়৷ কারণ এটি অ্যান্টিসেপ্টিক এবং হিসাবে কাজ করে আর এটি অতিঅ সহজলভ্য সবজী যা আমারা প্রায় প্রতিনিয়ত খাদ্য হিসাবে গ্রহন করে থকি৷ আপনার যৌ’ন ইচ্ছা ফিরে আনার ক্ষেত্রে এর ব্যবহার খুবই কার্যকরী৷
কোন রো’গের কারণে বা দুর্ঘ’টনায় আপনার যৌ’ন ইচ্ছা কমে গেলে এটি আপনাকে তা পুনরায় ফিরে পেতে সাহায্য করে৷এছাড়া যদি কোন ব্যক্তির যৌ’ন ইচ্ছা খুব বেশী হয় বা তা মাত্রাতিরিক্ত হয় যার অত্যধিক প্রয়োগ তার নার্ভাস সিস্টেমের ক্ষতি করতে পারে এমন ক্ষেত্রে ও রসুন খুব ই কার্যকরী৷
সেবন বিধি প্রতিদিন নিয়ম করে কয়েক কোষ কাঁচা রসুন খেলে শরীরে’র যৌ’বন দীর্ঘস্থায়ী হয় । যারা পড়ন্ত যৌ’বনে চলে গিয়েছেন, তারা প্রতিদিন দু’কোয়া রসুন খাঁটি গাওয়া ঘি-এ ভেজে মাখন মাখিয়ে খেতে পারেন।
তবে খাওয়ার শেষে একটু গরম পানি বা দুধ খাওয়া উচিত। এতে ভালো ফল পাবেন। যৌ’বন রক্ষার জন্য রসুন অন্যভাবেও খাওয়া যায়। কাঁচা আমলকির রস ২ বা ১ চামচ নিয়ে তার সঙ্গে এক বা দুই কোয়া রসুন বাটা খাওয়া যায়।
এতে স্ত্রী-পুরুষ উভয়ের যৌ’বন দীর্ঘ’স্থায়ি হয়। গবেষণায় প্রমাণিত এতে করে ৩ গুণ পরিমাণ শক্তি বেড়ে যায়। সাবধানতা যাদের শরীর থেকে র’ক্তপাত সহজে বন্ধ হয় না, অতিরিক্ত রসুন খাওয়া তাদের জন্য বিপ’দ জ’নক। কারণ, রসুন র’ক্তের জমাট বাঁধার ক্রিয়াকে বাধা প্রদান করে। ফলে র’ক্তপাত বন্ধ হতে অসুবিধা হতে পারে।
তা ছাড়া অতিরিক্ত রসুন শরীরে এ’লার্জি ঘটাতে পারে। এসব ক্ষেত্রে অতিরি’ক্ত রসুন না খাওয়াই উত্তম। রসুন খাওয়ার ফলে পা’কস্থলীতে অস্ব’স্তি বোধ করলে রসুন খাওয়া বন্ধ রাখুন। শিশুকে দুগ্ধদানকারী মায়েদের রসুন না খাওয়াই ভালো। কারণ রসুন খাওয়ার ফলে তা মায়ের দুধের মাধ্যমে শিশুর পাকস্থলীতে ঢুকে শিশুর যন্ত্র’ণার কারণ ঘটাতে পারে।