অর্থ যেন ন’ষ্টের মূ’ল! অর্থের বিনিময়ে মানুষ কতটা চ’রিত্রহীন তা ভাবতেই অবাক লাগে! একজন শিক্ষিকা সমাজের প্রতিষ্ঠিত না’রী। তিনি শিক্ষকতা ছেড়ে বেঁচে নিয়েছে প’তিতাবৃত্তি।
চাইলে স্কুলে শিক্ষকতা করতে পারেন তিনি।তবে শিক্ষকতার চেয়ে যৌ’ন কর্মী হয়ে থাকা’টাই তার কাছে উচ্চ বিলাসী মনে হচ্ছে।
আশ্চর্যের বি’ষয় হলো, অবিবা’হিত মেয়ে হয়েও বর্তমানে চার স’ন্তানের মা।তার কাছে, যৌ’নতা পেশাটাই সবচেয়ে আ’নন্দদায়ক।কেনবা এই পেশা প্রিয়?
সেই ব্যাখ্যা দিয়েছেন। ইংল্যান্ডের নটিংহামে বসবাস করেন ৩৪ বছর ব’য়সী ভিক্টোরিয়া। নামিদামি স্কুলে শিক্ষকতা করতেন।
সে জানিয়েছেন, এমন কাজ আমার পছন্দের, যে কাজটা করা যায় ছেলে-মে’য়ের পড়াশোনার সময়। তারা যখন বিদ্যালয়ে থাকে।ওই সময়ে সময় দিতে পারলে ভালো হয়।
প্রতিদিন চারজন খদ্দেরের স’ঙ্গে যৌ’ন লীলায় ম’ত্ত হয় ভিক্টোরিয়া।সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যম এবং হোয়াটসঅ্যাপের মাধ্যমে খদ্দের পান। এছাড়া সে’ক্স ভিডিও ধারণ করে ঘণ্টায় ২৭ হাজার ছয়শ ৯৭ টাকা আয় করেন।
তার দাবি, যৌ’ন কর্মী হলেও নিজেকে আদর্শ মা মনে করেন। ছেলে-মে’য়েদের কাছেও খুবই প্রিয়।সে আরও বলেন, খদ্দেরদের স্মরণ রাখা দরকার যে,
আমি এখনো স’ন্তানদের স্কুলে নিয়ে যেতে চাই। তারপরও আমি খদ্দের সামলানোর চেষ্টা করেছি।খদ্দেরকেই আমার স’ন্তানকে স্কুলে পড়ার সময় ম্যানেজ করি।
ভিক্টোরিয়ার তিন ছেলে ও এক মে’য়ে আছে। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির জন্য দুটি প্রামাণ্যচিত্রে কাজ করেছেন সেই না’রী।নিজের পেশাকে অনেক সম্মান করেন এবং নিজেকে ভালো মা বলে মনে করেন।মে’য়ে যেন তার পদাঙ্ক অনুসরণ না করে। সবসময় সেটা চান।