মানবদেহে অনেক রোগ আছে যেগুলোর চিকিৎসা নিলেও স্থায়ী কোন সমাধান পাওয়া যায়না। তবে দমিয়ে রাখা যায়। এই দমিয়ে রাখার বিষয়ে যথেষ্ট কার্যকরী ভুমিকা পালন করে রসুন।
অনেকের কাছেই সকালে খালি পেটে কাঁচা রসুন খাওয়াটা ভীষণ অস্বাস্থ্যকর মনে হতে পারে। কিন্তু খালি পেটে রসুন খাওয়া দেহের জন্য ভীষণ স্বাস্থ্যকর একটি ব্যাপার। আসুন তাহলে জেনে নিই সকালে খালি পেটে এক কোয়া রসুন খেলে সারবে যেসব রোগ :
১. অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে সমৃদ্ধ রসুন র’ক্তকে পরিশুদ্ধ রাখে। রক্তে উপস্থিত শর্করার পরিমাণ নিয়ন্ত্রণেও করে রসুন এবং লোহার মত শক্ত করে আপনার গোপনা…।
২. সকালে খালি পেটে রসুনের কোয়া খেলে সারা রাত ধরে চলা বিপাকক্রিয়ার কাজ উন্নত হয়। এ ছাড়া শরীরের দূষিত টক্সিনও মূত্রের মাধ্যমে বেরিয়ে যেতে পারে।
৩. শীতে ঠাণ্ডা লাগলে খালি পেটে এক কোয়া রসুন খেলে উপকার পাওয়া যাবে। দুই সপ্তাহ সকালে রসুন খেলে ঠাণ্ডা লাগার প্রবণতা অনেকটা কমে।
ইসলামী নিয়মে সহ’বাসের সঠিক নিয়ম : সহ’বাসের স্বাভাবিক পন্থা হলো এই যে, স্বামী উ’পরে থাক’বে আর স্ত্রী নিচে থাকবে। প্রত্যেক প্রাণীর ক্ষেত্রেও এই স্বাভাবিক পন্থা পরিলক্ষতি হয়। এ দিকেই অত্যন্ত সুক্ষভাবে ইঙ্গিত করা হয়েছে আল কুরআনে।
আয়াতের অর্থ হলোঃ “যখন স্বামী -স্ত্রী’কে ঢে’কে ফে’ললো তখন স্ত্রী’র ক্ষীণ গ’র্ভ সঞ্চা’র হয়ে গেলো।”
আর স্ত্রী যখন নিচে থাকবে এবং স্বামী তার উপর উপু’ড় হয়ে থাকবে তখনই স্বামীর শ’রীর দ্বারা স্ত্রীর শরী’র ঢা’কা পড়বে। তাছাড়া এ পন্থাই সর্বাধিক আরামদায়ক।
এতে স্ত্রীরও ক’ষ্ট সহ্য করতে হয় না এবং গ’র্ভধারণের জন্যেও তা উপকারী ও সহায়ক। বিখ্যাত চিকি’তসা বি’জ্ঞানী বু-আলী ইবনে সীনা তার অমর গ্রন্থ “কানুন” নামক বইয়ে এই পন্থাকেই সর্বো’ত্তম পন্থা হিসেবে উল্লেখ করেছেন এবং ‘স্বামী নিচে আর স্ত্রী উপরে’ থাকার পন্থাকে নিকৃষ্ট পন্থা বলেছেন।
কেননা এতে পুং’লিং’গে বী’র্য আট’কে থেকে দুর্গ’ন্ধ যুক্ত হয়ে ক’ষ্টের কারণ হয়ে দাঁড়ায়। তাই অবশ্যই আমাদের লক্ষ্য রাখতে হবে যেন আন’ন্দঘন মুহুর্তটা পরবর্তিতে বেদনা’র কারণ হয়ে না দাড়ায়।
স্বামী-স্ত্রী সহ’বাসে উভয়ের বী’র্য বাহির হওয়ার পর কিছু সময় নড়া’চড়া না করে মি’লিত অবস্থায় থাকতে হবে।
অর্থাৎ স্ত্রী নীচে এবং স্বামী উপরে থাকবে।
তাতে বী’র্য জরা’য়ুতে ঠিক মত প্রবেশ করতে সুবিধা হয়। তা না হলে বী’র্য বাহিরে পড়ে যেতে পারে। আর বী’র্য বাহিরে পড়লে গ’র্ভ সঞ্চার হয় না। সহবা’সের পর হালকা গরম পানি দিয়ে স্বামী স্ত্রীর দুই জনের যৌ’নাঙ্গ ধুয়ে ফেলতে হয়। ঠাণ্ডা পানিতে ধোয়া উচিৎ নয়।
তারপর স্বামী স্ত্রী দুইজনে কিছু মধু সেবন করে নিবেন। তারপর দুই জনে ফরজ গোসল করে ফযরের নামাজ আদায় করে নিবেন।
সকল নেয়ামতের মধ্যে সবচাইতে তীব্র আনন্দের নেয়ামত স্বামী-স্ত্রীর সহ’বাস।
স্বামী-স্ত্রীর সহবা’সে’র মাধ্যমে মানুষ পৃথিবীতেই জান্নাতের সুখের কিঞ্চিত নিদর্শন পেয়ে থাকে।
আল্লাহ স’হবাসের আহবায়ক করেছেন পুরুষ মানুষকে। সাধারণত স্ত্রী লা’জুক স্বভাবের হয়ে থাকে এবং সহজাতভাবে সহবা’সের জন্য তাড়িত হয় না।