নাশতা বিক্রেতা থেকে বিশ্বমঞ্চে হারিস রউফ

ক্রিকেট সমর্থকদের কাছে হারিস রউফ নামটি বেশ পরিচিত। সাম্প্রতিক সময়ে পাকিস্তানের পেস ইউনিটের অন্যতম কাণ্ডারি তিনি। ২০২০ সালে দ্য গ্রিন ম্যানদের জার্সিতে অভিষেকের পর থেকেই আস্থার প্রতিদান দিচ্ছেন ২৯ বছর বয়সী এই পেসার। তবে ক্রিকেটে তার পথচলা সিনেমার গল্পকেও হার মানাবে ছোটবেলা

থেকেই ক্রিকেটের প্রতি তার প্রবল ঝোঁক ছিল, যা তাকে ক্রমেই এনে দিয়েছে তারকাখ্যাতি। আর রউফের বোলিংয়ের মূল অস্ত্র গতি। নিয়মিত ১৪৫ কিমি বেগে বল করতে পারেন তিনি।
এবার ক্রিকেট বিশ্বমঞ্চে খেলতে যাচ্ছেন পাকিস্তান জাতীয় দলের অন্যতম সেরা এই অস্ত্র। তবে অবাক করার বিষয়, একসময়ে নিজের খরচ জোগাতে বাজারে নাশতা বিক্রি করতেন এই পেসার।

সম্প্রতি ক্রিকেটভিত্তিক ওয়েবসাইট ক্রিকইনফোর এক তথ্যচিত্রে এমনটাই জানিয়েছেন হারিস রউফ ১৯৯৩ সালে রাওয়ালপিন্ডিতে জন্মগ্রহণ করেন হারিস। বিশ্ববিদ্যালয় জীবন থেকেই টেপ টেনিস বলে ক্রিকেট খেলেছেন হারিস। মূলত বিশ্ববিদ্যালয়ের খরচ মেটানোর জন্যই ক্রিকেট খেলতেন তিনি প্রামাণ্যচিত্রে হারিস জানিয়েছেন, ম্যাট্রিকের পরে খরচ জোগানোর জন্য আমি বাজারে গিয়ে খাবার বিক্রি করতাম। রোববারে নাশতাও বিক্রি করতাম।

মায়ের একটা স্বপ্ন ছিল, নিজেদের একটা বাড়ি হবে। যখন বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হই, বাবা আমার ফি দেওয়ার মতো আয় করতেন না। আমি নিজেও এমন আয় করতাম না। কিন্তু টেপ টেনিস ক্রিকেট খেলে সহজেই ফি দিতে পারতাম। টেপ টেনিস ক্রিকেট খেলে পাকিস্তানে ক্রিকেটাররা দুই থেকে আড়াই লাখ রুপি পর্যন্ত আয় করতে পারেন। আমিও এমন আয় করতাম আর টাকা মায়ের হাতে দিতাম ২০১৭ সালে লাহোর কালান্দার্সের ট্রায়ালে

অংশ নেন হারিস। এরপর চোখে পড়েন কোচ আকিব জাভেদের। এই কোচই মূলত তাকে বদলে দিয়েছেন। এরপরই তার যাত্রা শুরু। প্রামাণ্যচিত্রে আকিবের চোখে পড়ার গল্পও শুনিয়েছেন হারিস
প্রামাণ্যচিত্রে হারিস জানিয়েছেন, ম্যাট্রিকের পরে খরচ জোগানোর জন্য আমি বাজারে গিয়ে খাবার বিক্রি করতাম। রোববারে নাশতাও বিক্রি করতাম। মায়ের একটা স্বপ্ন ছিল, নিজেদের একটা বাড়ি হবে। যখন বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হই, বাবা আমার ফি দেওয়ার মতো আয় করতেন না। আমি নিজেও এমন আয় করতাম না। কিন্তু

টেপ টেনিস ক্রিকেট খেলে সহজেই ফি দিতে পারতাম। টেপ টেনিস ক্রিকেট খেলে পাকিস্তানে ক্রিকেটাররা দুই থেকে আড়াই লাখ রুপি পর্যন্ত আয় করতে পারেন। আমিও এমন আয় করতাম আর টাকা মায়ের হাতে দিতাম ২০১৭ সালে লাহোর কালান্দার্সের ট্রায়ালে অংশ নেন হারিস। এরপর চোখে পড়েন কোচ আকিব জাভেদের। এই কোচই মূলত তাকে বদলে দিয়েছেন। এরপরই তার যাত্রা শুরু। প্রামাণ্যচিত্রে আকিবের চোখে পড়ার গল্পও শুনিয়েছেন হারিস